স্থানীয়দের অভিযোগ, ভাঙন ঠেকাতে এখন পর্যন্ত কোনো কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়নি।
তবে পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো) বলছে, নদীর তীর রক্ষায় একটি প্রকল্প ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে পাঠানো হয়েছে।
উপজেলার কোষারাণীগঞ্জ ইউপি চেয়ারম্যান গোলাম মোস্তফা জানান, কয়েক বছর ধরে নাকটি ব্রিজের সতীরঘাট থেকে কোষাবন্দর গোরস্থান পর্যন্ত প্রায় এক কিলোমিটার এলাকা জুড়ে নদীর ডান তীর ভেঙেছে। প্রতি বছরই ভাঙছে। এবারের বন্যায় তিনটি বাড়ি নদীগর্ভে চলে গেছে।
ইউপি চেয়ারম্যান আরও জানান, নদীর পাড় রক্ষার সামর্থ ইউনিয়ন পরিষদের নেই। পানি উন্নয়ন বোর্ড, উপজেলা ও জেলা প্রশাসনকে বিষয়টি জানানো হয়েছে।
উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা তারিফুল ইসলাম জানান, গত বন্যায় তিনটি বাড়ি নদীগর্ভে বিলীন হয়ে গেছে। তাদের তালিকা পাঠানো হয়েছে।
পাউবোর ঠাকুরগাঁওয়ের নির্বাহী প্রকৌশলী রবিউল ইসলাম জানান, টাঙ্গন নদীর তীর রক্ষায় প্রকল্প তৈরি করে পাঠানো হয়েছে।